সূচকের বড় পতনের পরও লেনদেন বেড়েছে পুঁজিবাজারে
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের বড় পতনে লেনদেন হয়েছে। তবে উভয় শেয়ারবাজারেই বেড়েছে লেনদেন।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) চলতি সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস শেষে এ তথ্য জানা যায়।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)
ডিএসইতে বুধবার বেড়েছে সব কয়টি সূচকের মান। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৪১ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট ও ডিএস-৩০ সূচক ১৪ দশমিক ৪০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে যথাক্রমে ৫ হাজার ৭৩৬ দশমিক ৫০ পয়েন্টে ও ২ হাজার ৯৫ দশমিক ০৪ পয়েন্টে। আর ডিএসইএস সূচক ৫ দশমিক ০৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৯৩ দশমিক ১৯ পয়েন্টে।
ডিএসইতে এদিন বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। এদিন লেনদেন হয়েছে ৭৯৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার। আর গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭১৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার। লেনদেন বেড়েছে ৭৮ কোটি ৩০ লাখ টাকার।
এছাড়া বুধবার ডিএসইতে ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৮টি কোম্পানির, কমেছে ৩৫৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)
অন্যদিকে দেশের অপর পুঁজিবাজার সিএসইতে বুধবার সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭৪ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট ও সিএসসিএক্স সূচক ১০০ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১৬ হাজার ১ দশমিক ৪০ পয়েন্টে ও ৯ হাজার ৬৭০ দশমিক ৬২ পয়েন্টে।
এছাড়া সিএসই-৫০ সূচক ৩ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট ও সিএসই-৩০ সূচক ২৪ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২০৭ দশমিক ১৬ পয়েন্টে ও ১২ হাজার ৯১৪ দশমিক ৫৭ পয়েন্টে। আর সিএসআই সূচক ৬ দশমিক ৭০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৩ দশমিক ১৮ পয়েন্টে।
এদিকে সিএসইতে এদিন বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ১৯ লাখ টাকার শেয়ার। আর এর আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১২ কোটি ৩ লাখ টাকার শেয়ার। লেনদেন বেড়েছে ৬ কোটি ১৬ লাখ টাকা।
সিএসইতে ২৩৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৩০টির, কমেছে ১৯০টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানির শেয়ারদর।